প্রকৃতির ঐশ্বর্যময় সেরা উপাদানগুলোর মধ্যে সেরা সজিনা, আর এই সজিনা বীজ থেকে প্রস্তুতকৃত সজিনা ম্যাজিক অয়েল যা একটি প্রাকৃতিক ঔষুধি তেল, যা ত্বক এবং চুলের যত্নে ব্যবহার হয়। এই প্রাকৃতিক তেলটি ত্বকের মসৃণতা, উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি, চুলের গোড়া মজবুত এবং চুলের স্বাস্থ্য উন্নত করতে বিশেষভাবে কার্যকর। প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার করে আসছে মিশরীয়, গ্রীস সহ পৃথিবীতে ছড়িয়ে থাকা রাজ পরিবার। প্রাকৃতিক এই সজিনা বিজের তেলে মনো স্যাচুরেটেড ফ্যাট, প্রোটিন, টেস্টোরল এবং টোকোফেরল সহ আরও অনেক পুষ্টিকর প্রাকৃতিক যৌগ রয়েছে যা ত্বক এবং চুলের জন্য একটি প্রাকৃতিক সমাধান।
প্রধান উপকারিতা:
- ত্বকের শুষ্কতা দূর করে গভীরভাবে ময়েশ্চারাইজিং প্রদান করে।
- ত্বকের বলিরেখা এবং বয়সের ছাপ কমাতে সাহায্য করে এতে ত্বক পায় প্রাকৃতিক সৌন্দর্য।
- ত্বকের পোড়াভাব, ব্রুণ, মেছতার দাগ, কালো দাগ, পিগমেন্টেশন এবং রুক্ষতা দূর করে।
- ত্বকের ক্ষতস্থান দ্রুত পুনরুদ্ধারে সহায়ক ও ত্বকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি যোগায়।
- চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুল পড়া রোধ করে।
- চুল উজ্জ্বল, কোমল এবং সুস্থ রাখে।
প্রাকৃতিক গুণাবলী:
সজিনা ম্যাজিক অয়েলে প্রোটিন, স্টেরল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ উপাদান রয়েছে, যা ত্বক ও চুলের গভীর পুষ্টি নিশ্চিত করে। এটি প্রাচীনকাল থেকে সৌন্দর্যচর্চার একটি বিশ্বস্ত উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে।
ব্যবহার বিধি:
প্রথমেই এক কাপ নারিকেল/অলিভ অয়েল, বা অন্য তেলে ৫-১০ ফোটা সজিনা ম্যাজিক অয়েল ভালোভাবে মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ত্বকে বা চুলে ব্যবহার করতে হবে। এবং এটি সংরক্ষণ করে ব্যবহার করা যাবে।
মুখমন্ডলের দাগ-ছোপ দ্রুত দূর করতে সিরাম দিয়ে দুই ফোটা সজিনা ম্যাজিক অয়েল সরাসরি মুখের দাগ ছোপের উপর লাগিয়ে পুরোমুখে ম্যাসাজ করে নিতে হবে।
৩০ এমএল এর প্যাকটি আপনি তিন মাস ব্যবহার করতে পারবেন এবং তিন মাস পর নিজেকে নতুনভাবে আবিষ্কার করতে পারবেন৷
সজিনা ম্যাজিক অয়েলে কোন পার্শপ্রতিক্রিয়া নেই। তবে সরাসরি ত্বকে বা চুলে ব্যবহার না করা উত্তম। অবশ্যই অলিভ অয়েল/নারিকেল তেল বা অন্য তেলে মিশিয়ে নিতে হবে।
Reviews
There are no reviews yet.